Posts

Showing posts from March, 2017

কুমারী মেয়েলোকের সতীচ্ছদ হয় কিনা?

মেয়েদের সতীচ্ছদ পাতলা হলে যৌনমিলন ছাড়াও অন্য কোনো কারণেও তা ছিড়ে যেতে পারে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ও এ রকম অবশা ঘটতে দেখা যায় যে, মেয়েদের বাল্যকালে বা কৈশোর জীবনে দৌঁড়াদৌড়ি , লাফালাফি, সাঁতার কাতা, উঁচু জায়গা হতে নিচে পড়ে যাওয়া ইত্যাদি কারণে সতীচ্ছদ ছিড়ে যেতে পারে। অনেক পুরুষেরা এই রকম ধারণা পোষণ করে যে কুমারী মেয়েদের সতীচ্ছদ অক্ষুন্ন থাকবে। এ রকম ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। এতে অনেক ক্ষেত্রে দাম্পত্য জীবনে কলহ হতে পারে। পুরুষের অগ্রচ্ছাদার সাথে মেয়েলোকের সতীচ্ছদের মধ্যে কিছুটা সামঞ্জস্য আছে। অনেক ছেলেদের জম্ম থেকে দেখা যায়, তাদের অগ্রচ্ছদা একেবারেই মুক্ত। কোনো রকম চামড়ার আবরণ নেই। এটা প্রাকৃতিক ঘটনা। বস্তুতঃ এটা আল্লাহর অসীম কুদরতের নমুনা। ইসলামী সমাজে এটাকে মুসলমানি সুন্নত বলা হয়ে থাকে। বুঝা গেল যে, মেয়েদের বেলায়ও এই প্রকারে ছিন্ন সতীচ্ছদ নিয়ে ভূমিষ্ঠ হওয়া অসম্ভব নয়। অর্থাৎ সতীচ্ছদ ছাড়াও মেয়েরা জম্মগ্রহণ করে। এ নিয়ে তর্ক – বিতর্ক করা উচিৎ নয়। স্ত্রীলোকের যৌনাঙ্গ সম্পর্কে তাঁর বাহ্যিক রূপের মোটামুটি পরিচয়ের পর এখন আভ্যন্তরীন বিষয়ে আলোচনা করা হবে। মেয়েলোকের যৌনাঙ্গের ক্ষুদ্রৌষ্ঠ আর মুত্রনালীর ঠিক ...

নারীর যৌনাঙ্গের প্রকারভেদ

যৌনবিদগণ পুরুষাঙ্গের শ্রেণীবিন্যাস করার সাথে সাথে নারীদের যৌনাঙ্গের শ্রেণী বিন্যাসও করেছেন। নারীদের যৌনাঙ্গ সাধারণত তিনভাগে বিভক্ত। যথাঃ ১। হরিণী যোনী বা যৌনাঙ্গ। ২ ঘোটকী যোনী বা যৌনাঙ্গ। ৩। হস্তিনী যোনী বা যৌনাঙ্গ। বিস্তারিত ভাবে নীচে দেয়া হলঃ- ১। হরিণী যোনী বা যৌনাঙ্গ। এদের চটুল চক্ষুতে লাল রেখা থাকে। তাদের মুখ পদ্মের মত প্রফুল্ল, বাবলা জাতীয় গাছের ফুলের মতো তাদের চামড়া কোমল হয়। এদের স্তনও হয় কদম গাছের ফুলের মতো গোলাকার ও নরম। গায়ের চামড়া হয় চম্পা পুস্পের মতো শ্বেতবর্ণ । তাদের নাসিকা হয় টিয়া পাখীর নাসিকার ন্যায় তীক্ষ্ণ ও লম্বা। তাদের হাত হয় মুক্তার ন্যায়। রাজহংসীর মতো হয় তাদের চলন। কন্ঠস্বর হয় কোকিলের ন্যায় সুমধুর। হরিণীর মতো হয় গ্রীবা। তারা গুরুজন, ইমাম, শিক্ষক ও আল্লাহ ভক্ত। সাদা পোশাক পরিধান করতে বেশ আগ্রহী। খাবার খেয়ে থাকে পরিমানে সামান্য।তবে তারা বিলাস বর্তী হয় না। তথাপী অনুভূতিতে বেশ পারদর্শিনী । কথা খুব কম বলে এবং নিদ্রা তুলনামূলক কম। তাদের যোনি ছ্য় আঙ্গুল পরিমাণ গভীর এবং পদ্মগন্ধা। ২। ঘোটকী যোনী বা যৌনাঙ্গ। কৃশা ও স্থুলকায় হতে পারে, কিন্তু দীর্ঘকায় বহুবর্ণ বিশিষ্ট বেশভূষা এদে...

নারীদেহের যৌন অঙ্গ সমূহের পরিচয়

নারীদেহের যৌন অঙ্গ সমূহের পরিচয় স্বতন্ত্র ধরনের। মেয়েদের যৌন স্থানগুলি পুরুষের চেয়ে অনেক বেশি জটিল এবং সূক্ষ্ম। বিভিন্ন অবস্থাতে সেগুলির নানার রকমের বৈচিত্র ঘটে থাকে। মেয়েদের অঙ্গাদি মুদ্রিতকলি কুমারী অবস্থায় থাকে একরকম, সদ্য প্রস্ফুটিত যৌবন অবস্থায় থাকে একরকম, সন্তানগর্ভা অবস্থায় থাকে একরকম, সন্তানবর্তী প্রসূত্রি অবস্থায় থাকে একরকম, আর নির্বাপিত ক্রিয়াবিবর্জিত অবস্থায় থাকে একরকম। এই পাঁচরকম বিভিন্ন অবস্থায় মধ্যে যৌবনে গমন ও তার পরবর্তী অবস্থায় আমাদের বিশেষ ভাবে আলোচ্য। মেয়েদের যৌন অঙ্গগুলিকে মোট দুই ভাগে ভাগ করা যায়। তার মধ্যে কতকগুলি বাইরে আছে বলে প্রকাশ্য। আর কতকগুলি ভিতরে আছে বলে অপ্রকাশ্য। বাইরের দিকে যা রয়েছে তাও দাঁড়ানো অবস্থায় বাইরের থেকে দেখা যায় না। শুধু তলপেটের নিচে দেখা যায় মাত্র, একটু তিনকোণ স্থান, যার নাম কামাদ্রি। এর নিচেই লুকিয়ে রয়েছে যনির গুহা। উত্তান অবস্থায় অর্থাৎ চিৎ হয়ে শুয়ে জানু দুটি ফাঁক করলে তবেই তার প্রবেশদ্বার দেখা যায়। এই অবস্থায় দেখলে প্রথমেই নজরে পড়ে কুঁচকি দুটির মধ্যবর্তী স্থানে কোষার মতো উঁচু উঁচু দুটি মাংসমেদের স্তবক, নরম চামড়া দিয়ে ঢাকা, এবং সেই দুটির ম...

নারীদের গুপ্ত অঙ্গের কথা

পুরুষের পক্ষে যেমন তার মুল যৌন যন্ত্র হলো দুটি মুস্ক নারীদের পক্ষে দুটি শরীরের দিকে অণ্ডকোষের মধ্যে থাকে বলে সেগুলিকে দেখা যায় না। আর ডিম্বাশয় দুটি তাদের তলপেটের মধ্যে লুকায়িত থাকে বলে সেগুলিকে দেখা যায় না। এই দুটি ও মুস্কের মতোই একই রূপ এবং এরই দ্বারা নারীদের বিকাশ ঘটে। আবার এরই দ্বারা ভবিষ্যৎ সন্তানের মাতৃবীজ বা ওভারি উৎপাদিত হয়। এই দুটি ওভারি বা ডিম্বাশয় ছাড়া নারী দেহে আরও যে সব যৌন অংগাদির সংস্থান আছে সেগুলি ওরই আনুষাঙ্গিক ।তার মধ্যে কতক গুলি বাহ্যিক যৌন ক্রিয়ার উপযোগী , আর কতগুলি আভ্যন্তরীন এবং ধারণের উপযোগী। মেয়েদের যৌন যন্ত্রগুলির একটা বৈচিত্র এই যে সেগুলি কুমারী অবস্থায় থাকে এরকম। যৌবন অবস্থায় থাকে অন্য রকম; সন্তান গর্ভাবস্থায় থাকে এক রকম। সন্তান জন্মের পরে থাকে অন্য রকম। আর শেষ বয়সের যৌনক্রিয়া বিবর্জিত অবস্থায় থাকে এক রকম। এই পাচ রকম বিভিন্ন অবস্থার মধ্যে যৌননোদগম ও তার পরবর্তী অবস্থাই পস্থিত ক্ষেত্রে আমাদের বিশেষ ভাবে আলোচ্য বিষয়। মেয়েদের যৌন স্থানকে মোট দুই ভাবে ভাগ করা যায়। তার মধ্যে কতক গুলি বাইরে দেখা যায় বলে -প্রকাশ্য। আর কতক গুলি ভিতরে আছে বলে-অপ্রকাশ্য। কিন্তু বাইরের দ...

১০০% যে কোন মেয়ে সহজেই প্রেমে পড়ে যাবে

১. মহিলা দেখলেই হামলে পড়বেন না। পার্টি হোক বা পারিবারিক অনুষ্ঠান অথবা বন্ধুমহল পছন্দের মানুষকে চোখ দিয়ে মাপুন। দেখার চেষ্টা করুন তাঁর নজর কোথায়। পারলে, তাঁর দৃষ্টিপথের আশপাশেই থাকুন। আগ বাড়িয়ে পরিচয় দেওয়ার চেষ্টা করবেন না। ২. নজরে পরিচিত হলে এবার এগোন পরিচয়-পর্বের দিকে। তার দিকে তাকিয়ে হাসুন। আড়চোখে বোঝার চেষ্টা করুন, সে আদৌ আপনাকে খেয়াল করছে কি না। পারলে তার পরিচিত গণ্ডির মধ্যে ঢোকার চেষ্টা করুন। সুযোগ বুঝে হাসিমুখে ‘হাই’ বা ‘হ্যালো’ বলুন। এমন আচরণ করবেন না যে, আপনাকে তাঁর ‘হ্যাংলা’ বলে মনে হয়। ৩. ‘হাই-হ্যালো’-র মধ্যে পরিচয়টা সেরে ফেলুন। জানার চেষ্টা করুন, তার কাজ ও পড়াশোনা নিয়ে। এর বেশি এগোবেন না। যদি, মনে হয় আরও একটু কথা বলা যাচ্ছে, তাহলে কিছু জোকস শেয়ার করুন। হাসির কথা বলুন। বোঝানোর চেষ্টা করুন আপনি একজন কৌতুকপ্রিয় মানুষ। ৪. পরিচয়ের এই পর্বটাকে এগিয়ে নিয়ে চলুন। একবারও বোঝানোর চেষ্টা করবেন না আপনি শুধু তার সঙ্গেই কথা বলতে আগ্রহী। পারলে তার আশপাশে থাকা অন্য মেয়েদের সঙ্গেও পরিচয় করার চেষ্টা করুন। ৫. এবার সুযোগ বুঝে কথার আড়ালে মনের জনের সঙ্গে মোবাইল নম্...

মেয়ের মন জয় করার টিপস

১. আপনি কি ভাই খুব ফিটফাট / গোছালো? প্রথমেই মাইনাছ! কিছুটা অগোছালো, এলোমেলো ছেলেই নাকি সুন্দরী মেয়েদের বেশি পছন্দ! তবে সাবধান! উদ্ধত্যপূর্ণ কিংবা ছেঁড়া-ফাঁড়া পোশাক বাদ দিন। ভালো পারফিউম ব্যবহার করুন। ২. মেয়ে ভাবলেশহীন ভাবে তাকিয়ে আছে? আপনি উদাসী হউন। নিজের ব্যাপার গুলো ভুলে যান বেশী করে। জ্ঞান ফলান। তবে হ্যাঁ, আঁতলামি কইরেন না আবার! ৩. মেয়ে নরম হচ্ছে না? তাকে দাম দিন। প্রশংসা করুন- তবে মেপে মেপে। শরীর নিয়ে ভুলেও প্রশংসা করবেন না। করলে বিপুল মাইনাছ!! তার কাজকে গুরুত্ব দিন। কোন গুণ থাকলে তার প্রশংসা করুন। পোষা প্রাণী থাকলে ওটারও প্রশংসা করুন(আপনার পছন্দ না হলেও!) ৪. মেয়ে বেশি ভাব-গম্ভীর? ঘন ঘন তাকান। বাছাই করা জোকস দিয়ে রসিকতা করুন। হাসুন– হাসতে দিন। হাসি মুখ যে কাউকে আকর্ষণ করে। ৫. কাজ হচ্ছে না? দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারছেন না?? কথার ফাঁকে আপনার চুলে হাত বোলান। আপনার দিকে তাকালে জিভ দিয়ে ঠোঁট চাটুন (বেশী করা যাবে না।) পশমী বুক থাকলে জামার দু’একটা বোতাম খুলে দিন। ভদ্র ভাবে……… নরম হবেই!! ৬. মেয়ে অতিরিক্ত কঠিন? একেবারেই কাজ হচ্ছে না?? উলটো পথে হাঁটুন। জানেন তো, মাইনাছে ম...

ধ্যানের গভীরে প্রবেশ করার ৬টি সহজ উপায়

ধ্যানের গভীরে প্রবেশ করার ৬টি সহজ উপায় তুমি হয়তো প্রতিদিন নিয়ম করে ধ্যানে বস। কিন্তু এক এক দিন ধ্যান করতে বসলেই তোমার মন ভাবনার জগতে হারিয়ে যায়। ধ্যান করতে শেখা হল প্রথম ধাপ৷ তারপর সিঁড়ি বেয়ে আরো ওপরের স্তরে কি উঠতে চাও? তাহলে কয়েকটি সহজ উপায় এখানে দেওয়া হল – হয়তো তোমাদের কাজে লাগতে পারে। (১) অন্যের মুখে হাসি ফোটাও: কাউকে যখন সাহায্য কর তখন কেমন লাগে? খুব তৃপ্ত মনে হয়না? তাছাড়া তোমার ভেতরে কি একটা আনন্দের ইতিবাচক শক্তির বিস্ফোরণ ঘটছে – এরকম মনে হয় কি? মনে হয় যে ভেতরটা প্রসারিত হয়ে উঠল – ছড়িয়ে গেল? এর কারণ যখন তুমি কারো মুখে হাসি আনো তখন তার কাছ থেকে ইতিবাচক স্পন্দন আর আশীর্বাদ, শুভকামনার তরঙ্গ তোমার কাছে ভেসে আসে। সেবা তোমার ভেতরে কিছু ভালো গুণ সঞ্চিত করে। এই গুণ তোমাকে তোমার ধ্যানের গভীরে যেতে সাহায্য করে। শিল্পী মদনের ভাষায় – “আমি যখন সেবা করি তখন সরাসরি উপকার পাই। আমার মন তৃপ্তিতে সুখে আর শান্তিতে ভরে ওঠে। এই তৃপ্তি আর শান্তি আমাকে ধ্যানের গভীরে নিয়ে যায়।” (২) নীরবতার ধ্বনি শোনার অভ্যাস কর: মনে কর তুমি ভোর বেলা ছাদে উঠে সূর্যোদয়ের সময় রক্তিম আক...

SEX TIPS -প্রথম সেক্স করতে যাচ্ছেন?? টেনশন লাগছে?? জেনে নিন খুব দরকারী কিছু টিপস

Image
সেক্সের আগে অবশ্যই গোসল করে নিন। পারফিউম ব্যবহার করুন। এটা কনফিডেন্স বাড়াবে। আপনি মেয়ে হলে প্রস্তুত থাকুন। প্রথম সেক্সে আপনার সতীচ্ছদ পর্দা ছিঁড়ে যাবে এবং সামান্য রক্তপাত হবে। তাই সাথে অবশ্যই টিস্যু রাখুন। এসময় কিছুটা ব্যথা পাবেন। ভয় পাবার কিছু নেই। টেনশন করবেন না। আপনার যোনী ভালোমত পিচ্ছিল না হলে বেশ ব্যথা পাবেন। তাই সাবধান! আর ছেলেদের বলছি, যোনীতে আপনার পেনিস ঢুকানোর আগে আপনার পার্টনার মানসিক ভাবে প্রস্তুত কি না জেনে নিন। প্রথম বার ঢুকানোরসময় খুব আস্তে ঢুকাবেন। প্রথমে ভালোমত ঢুকবে না। পর্দা ছেঁড়ার পর যোনীপথ ফ্রী হবে। তাই প্রথমদিকে না ঢুকলে ভুলেও জোর করে ঢুকাতে যাবেন না। এতে আপনার পার্টনার মারাত্মক ব্যথা পাবেন এবং যোনির অভ্যন্তরে ছিঁড়ে প্রচন্ড রক্তপাত হতে পারে। আস্তে আস্তে কয়েকবার ঢুকালেই যোনিপথ ফ্রী হয়ে যাবে। তখন স্পীড বাড়ান। দুজনেই কনফিডেন্ট থাকুন। আর অবশ্যই জেনে নিন আপনার পার্টনার যৌনাঙ্গের চারপাশের চুলপছন্দ করেন কি না। না করলে অবশ্যই ক্লিন শেভড থাকুন। মেয়েরা হেয়ার রিমুভার ব্যবহার করতে পারেন।